দেশজুড়ে চালু CAA, বিক্ষিপ্ত অশান্তি বহু রাজ্যে

২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সংক্রান্ত এই বিলটি প্রথম উত্থাপন করা হয় সংসদে। সংসদের উভয় কক্ষে পাস হওয়ার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও অনুমোদন দিয়েছিলেন CAA-এর বিলে।

দেশজুড়ে চালু CAA, বিক্ষিপ্ত অশান্তি বহু রাজ্যে
(ফাইল চিত্র)

ট্রাইব টিভি ডিজিটাল: লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক। ভোট ঘোষণার মাত্র কয়েকদিন আগে কার্যকর হল CAA।  যা নিয়ে ফের নতুন করে তোলপাড় জাতীয় রাজনীতি। অবশেষে বিল পাসের প্রায় সাড়ে চার বছর পর, দেশজুড়ে কার্যকর হল CAA।  লোকসভার আগে CAA চালু নিয়ে একাধিকবার বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অবশেষে সোমবার সন্ধ্যায় CAA নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। দেশজুড়ে কার্যকর হল সিএএ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি জারির পর দেশজুড়ে লাগু নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। 

২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সংক্রান্ত এই বিলটি প্রথম উত্থাপন করা হয় সংসদে। সংসদের উভয় কক্ষে পাস হওয়ার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও অনুমোদন দিয়েছিলেন CAA-এর বিলে। এরপর সেটি আইনে পরিণত হয়। ১৯৫৫ সালের Citizenship Amendment Act অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যে সমস্ত সংখ্যালঘু হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন ও পার্সিরা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসেছেন তাঁদেরকে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের আওতায় এনে ভারতের নাগরিকত্ব প্রদান করবে সরকার। আর এই নিয়ে সরব হয়েছেন বিভিন্ন মহলের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। 

আরও পড়ুন: https://www.tribetv.in/TMC-MLA-humayun-Kabir-targets-yusuf-pathan-after-he-is-decleared-as-tmc-candidate-upcoming-poll-2024

 লোকসভার আগে CAA চালু নিয়ে একাধিকবার বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অবশেষে সোমবার সন্ধ্যায় CAA নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। দেশজুড়ে কার্যকর হল সিএএ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি জারির পর দেশজুড়ে লাগু নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সংক্রান্ত এই বিলটি প্রথম উত্থাপন করা হয় সংসদে। সংসদের উভয় কক্ষে পাস হওয়ার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও অনুমোদন দিয়েছিলেন CAA-এর বিলে। এরপর সেটি আইনে পরিণত হয়। ১৯৫৫ সালের Citizenship Amendment Act অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যে সমস্ত সংখ্যালঘু হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন ও পার্সিরা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসেছেন তাঁদেরকে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের আওতায় এনে ভারতের নাগরিকত্ব প্রদান করবে সরকার। আর এই নিয়ে সরব হয়েছেন বিভিন্ন মহলের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা।